দহন জ্বালা- কিরণ আহমেদ
সেদিন নিশ্চুপ অনাড়ম্বর বিকেল বেলা কুসুমিত বকুলের ঘ্রাণ নিয়েছিলাম নির্বিঘ্নে। আমি বুঝিনি কিছুই। . পদ্ম ফুটেছিল বিলে, রঙ আমুদে রঙ বাহারি তুলতুলে, হৃদয়
সেদিন নিশ্চুপ অনাড়ম্বর বিকেল বেলা কুসুমিত বকুলের ঘ্রাণ নিয়েছিলাম নির্বিঘ্নে। আমি বুঝিনি কিছুই। . পদ্ম ফুটেছিল বিলে, রঙ আমুদে রঙ বাহারি তুলতুলে, হৃদয়
“ওরা যোদ্ধা ওরাই দেশপ্রেমিক ” মাহবুবা আক্তার স্মৃতি একটি মানচিত্র হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে কিছু টাগড়া যুবক! চোখে অজস্র স্বপ্নের হাতছানি বুকে মমতাময়ী
মুতাকাব্বির মাসুদের একগুচ্ছ কবিতা একজীবনের গল্প তোমার সময় আর আমার সময় কখনো
প্রথম পরিচ্ছেদ দুখিরাম রুই এবং ছিদাম রুই দুই ভাই সকালে যখন দা হাতে লইয়া জন খাটিতে বাহির হইল তখন তাহাদের দুই স্ত্রীর মধ্যে বকাবকি চেঁচামেচি চলিতেছে। কিন্তু,
সেদিন নিশ্চুপ অনাড়ম্বর বিকেল বেলা কুসুমিত বকুলের ঘ্রাণ নিয়েছিলাম নির্বিঘ্নে। আমি বুঝিনি কিছুই। . পদ্ম ফুটেছিল বিলে, রঙ আমুদে রঙ বাহারি তুলতুলে, হৃদয়
প্রসঙ্গঃ লতিফা-বাংলা লতিফা এবং কিছু কথা ————-গগণ ঘোষ লতিফা শব্দের উৎপত্তিঃ আরব লতিফা শব্দটি এসেছে”লুৎফুন”(লাম.ত.ফা)
মুতাকাব্বির মাসুদের একগুচ্ছ কবিতা একজীবনের গল্প তোমার সময় আর আমার সময় কখনো এক হবেনা নন্দিনী! নিত্যানন্দ এখন আর আগের মতো নেই! সে এখন মহুয়ার শরবতে বিভোর! তার
কিরণ আহমেদের একগুচ্ছ কবিতা রাজা তুই নীরবে চলেই গেলি? গেলি গেলি, শুধু শুধুই কেনইবা তুই প্রেমের জলে গা ভাসালি! অঝোর ধারা পৃথিবীকে, সুখের যেদিন বার্তা দিলো
পিছু ডাক কিরণ আহমেদ রক্তিমাভা এখনও ম্রিয়মাণ সন্ধ্যালগ্নের ঈষৎ আঁধারে যায়নি হারিয়ে । অথচ পাখিরা ফিরছে নীড়ে কীসের প্রত্যাশায়, বলতে পারো? প্রশান্তি
“হাওরের চিৎকার” “আমৃত্যু সে বিজয়ী আমৃত্যুতে” বিজয়ীতো খরায় বেশ ভালো এখন ! শুধু কাকগুলো ক্যা ক্যা করে যায় হাওরের ধান গেলো ভেসে
আয়নাতে মুখ দেখতে গিয়ে খুকীর ভীষণ রাগ হলো, ক্যামন যেন সটকে গ্যাছে কানের পাশের চুলগুলো। এমন ধারার মুখের ছবি খুকী কি আর ভাবতে পায়, নিজকে নিজে দেখতে খাসা কার
আমার ছিলো জোনাক বাড়ি সেই যে হিজলপুরে, স্বর্ণলতায় সুবজপাতায় গাছের মায়ার নীড়ে জামপাতারই আলো-ছায়ায় আম-কাঁঠালের ভিড়ে, মাছের খেলায় জল ছলছল নিঝুম পুকুর পাড়ে।
যদি দেখা হয় জনবহুল উত্তপ্ত কোন রাস্তায় পরে চৈত্রের আগুন ঝরা উষ্ণতায় বেয়ে চলা ট্রাম লাইন। বিস্ফারিত আঁখি যুগল ভ্রুকুটি আঁকে আচমকা স্তব্ধ পায়ে বেয়ে চলে নোনা
পরিশ্রান্ত মন উপলক্ষ খুঁজে প্রাণবন্ত থাকার এলোমেলো ভাবনারা ঘিরে থাকে অবসরে, জীবনের জটিলতায় আনন্দ উচ্ছ্বাস ভুলে যাই; ধুসর রঙা স্মৃতিপট প্রসারিত হয় কষ্টের
আজি একা ঘাটে বসে সন্ধ্যাবেলা, তরী নাই,লগী নাই ভাবি একেলা। কে যেন দিয়েছে বলে সময় গিয়েছে চলে, ত্বরা করি পার হও যায় যে বেলা। কি করে হব যে পার নাই যে ভেলা!
বিয়ে বাড়ীর খুশির দিনে বাজছে বিয়ের সানাই একা একা উঠোন কোণে নিরব বসে কানাই। কষ্টে বাছার বুকযে ফাঁটে আজকে ঘরে মা নাই, দূ’চোখ বেয়ে অশ্রু ঝরে খাচ্ছে না সে
মামার বাড়ির আম কাঁঠালের স্বাদ আজো মুখে লেগে আছে, নানীর হাতে তেলে ভাজা মিষ্টি পিঠার কথা কি আর বলবো। মাঠে বন্ধুরা মিলে গোল্লাছুট, কানামাছি আর অন্ধকারে
আমি সবুজ অরণ্যের এক অর্ধ মৃত বৃক্ষের মত ঠিক দাঁড়িয়ে আছি। বছর বছরান্ত! বাড়ন্ত ডগা,মুকুল চুষে রস খেয়েছে ছাতরা পোকা। সামান্য বাতাসে অকালে ঝরেছে কচি ডগা,
জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনান যখন ছাত্র, স্কুল পরিদর্শনে এসেছেন ইন্সপেক্টর মহোদয় ৷ তিনি ক্লাসে এসে অতি ক্ষুদ্র একটা কালো বিন্দু খচিত সাদা কাগজ ছাত্রদের
দীপ্ত শোভা যত্নে রাখা নোনা ধরা পুরনো গুহায় কে কখন কেড়ে নেয়? ফেলে দেয় অযথা কোন কুটিল পরীক্ষায়? অগভীরে আলোড়ন তোলে অতি হীন নারাধম খোঁজে খোঁজে হয়রান। তুলে
সমস্ত বর্ষাকালটা ভিখু ভয়ানক কষ্ট পাইয়াছে। আষাঢ় মাসের প্রথমে বসন্তপুরের বৈকুণ্ঠ সাহার গদিতে ডাকাতি করিতে গিয়া তাহাদের দলকে-দল ধরা পড়িয়া যায়। এগারজনের
১ গ্রামের নাম কাশীপুর। গ্রাম ছোট, জমিদার আরও ছোট, তবু দাপটে তাঁর প্রজারা টুঁ শব্দটি করিতে পারে না – এমনই প্রতাপ। ছোট ছেলের জন্মতিথি পূজা। পূজা
পেরিয়ে সন্দিগ্ধ সন্ধ্যা ঘন পারদের মতো অন্ধকারে নিমজ্জিত পোয়াতি নিশুতি রাতে জোনাকির চির চেনা পথ খুঁজি সন্ন্যাসীর বেশে। দুস্তর আধোয়া অনিঃশেষ সময়কে ডিঙানোর
———কিরণ আহমেদ দেখেছিলাম তোকে আমি, বেলি ফুলের মালাখানি খোঁপায় গোঁজা, পথ চলেছিস নির্ভয়ে আমায় দেখে একটু হেসে মুখ বাঁকিয়ে আনমনে তুই কল্পলোকের
প্রসঙ্গঃ অনু কবিতা ও কবি জেড ইউ আহম্মেদ। গগন ঘোষ “সাহিত্য যে কোন জাতীর অভিব্যাক্তি”জাতীর বেদনা, কষ্ট,হাসি কাঁন্না উঠে আসে সাহিত্যের
“ওরা যোদ্ধা ওরাই দেশপ্রেমিক ” মাহবুবা আক্তার স্মৃতি একটি মানচিত্র হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে কিছু টাগড়া যুবক! চোখে অজস্র স্বপ্নের হাতছানি বুকে মমতাময়ী
তোমার চোখে কিরণ আহমেদ ১) তোমার ডাগর, নিকষকালো চোখ দু’টিতে মায়াময় চাঁদ হাসে খেলে ইচ্ছাকাশে বন্দি যতো নতুন স্বপন এলেবেলে। সাগর এসে মিশছে যেন ভাবনাকাশে খেই
সম্পর্ক মনি রায় ঘোষ সম্পর্ক গুলো ঠিক কখন তৈরি হয়? যখন আমাদের দেখা হয়? নাকি দেখা হওয়ারও বহুকাল আগে থেকেই সম্পর্ক নির্ধারিত হয়ে থাকে।। কে কার সাথে কোন সুতোয়
মিনতি হে পৃথিবী, আমাকে নিয়ে হেসোনা অবজ্ঞার সুরে ঢেকুর তোলোনা কষ্ট হয় খুব। জানি,আমি হাত দিয়ে কিছু করতে কিংবা- পা দিয়ে হেঁটে বহুদূর যেতে পারিনা। কারণ – আমার
ক্ষণিকের মুসাফির হুসনে আরা বেগম হে ক্ষণিকের মুসাফির সারা বিশ্ব জুড়ে খুবই অল্প সময়ের জন্যে পাঠিয়েছে আল্লাহ এই দুনিয়াতে বেশি দিন নয় খুব অল্প সময় থাকবে